অনুসন্ধান ফলাফলগুলি - Carter, Jimmy, 1924-

জিমি কার্টার

| birth_place = প্লেইনস, জর্জিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | death_date = | death_place = প্লেইনস, জর্জিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | party = ডেমোক্র্যাটিক | spouse = | children = * * * }} | education = জর্জিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নেভাল একাডেমি (বিএস) | relatives = জেমস আর্ল কার্টার সিনিয়র (পিতা)
বেসি গর্ডি (মা) | awards = নোবেল শান্তি পুরস্কার (২০০২)
''আরও দেখুন'' | signature = Jimmy Carter Signature-2.svg | signature_alt = কালিতে ক্রসইভ স্বাক্ষর | allegiance = | branch = | serviceyears = ১৯৫৩–১৯৫৩ (সক্রিয়)
১৯৫৩–১৯৬১ (সংচিতি) | rank = লে | mawards = আমেরিকান ক্যাম্পেইন পদক
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ বিজয়ী পদক
চীন পরিষেবা পদক
জাতীয় প্রতিরক্ষা পরিষেবা পদক | native_name = }} জেমস আর্ল কার্টার জুনিয়র (১ অক্টোবর, ১৯২৪ – ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪) একজন মার্কিন রাজনীতিবিদ ও মানবহিতৈষী ছিলেন, যিনি ১৯৭৭ থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের ৩৯তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ডেমোক্র্যাটিক দলের সদস্য কার্টার ১৯৭১ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত জর্জিয়ার ৭৬তম গভর্নর এবং ১৯৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত জর্জিয়া স্টেট সিনেটের সদস্য ছিলেন। তিনি মার্কিন ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘজীবী প্রেসিডেন্ট ছিলেন এবং শতবর্ষ পূরণকারী প্রথম প্রেসিডেন্ট।

জর্জিয়ার প্লেইন্স শহরে জন্ম নেওয়া কার্টার ১৯৪৬ সালে নেভাল একাডেমি থেকে পাশ করে সাবমেরিনে চাকরি শুরু করেন। পরে বাবার চিনাবাদামের খামারে ফিরে আসেন। তিনি নাগরিক অধিকার আন্দোলনেও জড়িত ছিলেন। এরপর ধাপে ধাপে রাজ্য সিনেটর, গভর্নর হয়ে ১৯৭৬ সালে প্রেসিডেন্ট পদের জন্য দৌড়ান। নিজ রাজ্য জর্জিয়ার বাইরে তখন তাকে তেমন কেউ চিনত না, তাই 'ডার্ক হর্স' বা অপ্রত্যাশিত প্রার্থী হিসাবেই ডেমোক্র্যাটিক দলের মনোনয়ন পান। আর সেবারের নির্বাচনে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জেরাল্ড ফোর্ডকে খুব কম ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে প্রেসিডেন্ট হন।

প্রেসিডেন্ট হিসেবে কার্টার ভিয়েতনাম যুদ্ধে ''ড্রাফট এড়ানোর দায়ে অভিযুক্ত সবাইকে ক্ষমা'' করেন এবং ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি, পানামা খাল চুক্তি, স্ট্র্যাটেজিক আর্মস লিমিটেশন টকসের (স্যাল্ট-২) দ্বিতীয় দফা আলোচনার মতো বড় বড় বৈদেশিক নীতি চুক্তি সম্পন্ন করেন। এছাড়াও চীনের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি জ্বালানি সাশ্রয়, মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও নতুন প্রযুক্তিসহ একটি জাতীয় জ্বালানি নীতি প্রণয়ন করেন। শক্তিমন্ত্রণালয় ও শিক্ষামন্ত্রণালয় গঠনের আইনে তিনি স্বাক্ষর করেন। তার শাসনামলের শেষ দিকে সোভিয়েত ইউনিয়নের আফগানিস্তান আক্রমণ (যার ফলে ডিটেন্ট নীতির সমাপ্তি ও ১৯৮০ সালের অলিম্পিক বয়কট ঘটে) এবং ইরানি বিপ্লবের প্রভাব (ইরান দূর্গন্ধমোচন সঙ্কট ও ১৯৭৯ সালের তেল সঙ্কটসহ) সহ বেশ কয়েকটি বৈদেশিক নীতি সংকট দেখা দেয়। কার্টার ১৯৮০ সালে পুনর্নির্বাচনে লড়েন, সিনেটর টেড কেনেডির প্রাইমারি চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেন, কিন্তু রিপাবলিকান প্রার্থী রোনাল্ড রেগানের কাছে হেরে যান।

ইতিহাসবিদ ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের জরিপে কার্টারের প্রেসিডেন্সিকে গড়ের নিচে স্থান দেওয়া হয়। তবে প্রেসিডেন্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরের সময়কাল— যা যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে দীর্ঘতম—কে অনেক বেশি ইতিবাচকভাবে দেখা হয়। প্রেসিডেন্টের মেয়াদ শেষে কার্টার মানবাধিকার উন্নয়নের লক্ষ্যে কার্টার সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেন, যা তাকে ২০০২ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার এনে দেয়। শান্তি আলোচনা পরিচালনা, নির্বাচন পর্যবেক্ষণ এবং উপেক্ষিত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় রোগ নির্মূলে তিনি ব্যাপক ভ্রমণ করেন। গিনি কৃমি নির্মূলে তিনি প্রধান অবদানকারী হয়ে ওঠেন। অলাভজনক আবাসন সংস্থা হ্যাবিট্যাট ফর হিউম্যানিটিতে কার্টার ছিলেন এক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। তিনি রাজনৈতিক স্মৃতিকথা ও অন্যান্য বই, ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বন্দ্ব নিয়ে মন্তব্য এবং কবিতাও লিখেছেন।

ইতিহাসবিদ বা রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা সাধারণত তার প্রেসিডেন্ট থাকার সময়টাকে 'গড়পড়তা' বা তার চেয়ে একটু নিচেই রাখেন। তবে প্রেসিডেন্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরের সময়কাল— যা যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে দীর্ঘতম—কে অনেক বেশি ইতিবাচকভাবে দেখা হয়। প্রেসিডেন্সি ছাড়ার পর তিনি 'কার্টার সেন্টার' প্রতিষ্ঠা করেন মানবাধিকার আর শান্তির কাজে। এই অসামান্য কাজের জন্য ২০০২ সালে তিনি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান। শান্তি আলোচনা থেকে শুরু করে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ, আর বিশেষ করে গিনি কৃমির মতো উপেক্ষিত রোগ নির্মূলে তিনি সারা বিশ্বে ছুটে বেরিয়েছেন। গরিবদের বাড়ি বানানোর সংস্থা 'হ্যাবিট্যাট ফর হিউম্যানিটি' তে তিনি নিজে হাতুড়ি-বাটাল হাতে কাজ করতেন, হয়ে উঠেছিলেন এরই এক প্রাণপুরুষ। এর পাশাপাশি তিনি রাজনৈতিক স্মৃতিকথা, ইসরায়েল-ফিলিস্তিন নিয়ে লেখালেখি আর কবিতাও লিখেছেন। উইকিপিডিয়া দ্বারা উপলব্ধ
  • প্রদর্শন 1 - 5 ফলাফল এর 5
ফলাফল পরিমার্জন করুন
  1. 1

    Living faith / অনুযায়ী Carter, Jimmy, 1924-

    প্রকাশিত 1996
    গ্রন্থ
  2. 2

    Sources of strength : meditations on scripture for a living faith / অনুযায়ী Carter, Jimmy, 1924-

    প্রকাশিত 1997
    Sample text
    Contributor biographical information
    Publisher description
    গ্রন্থ
  3. 3

    Keeping faith memoirs of a president / অনুযায়ী Carter, Jimmy, 1924-

    প্রকাশিত 1995
    An electronic book accessible through the World Wide Web; click to view
    বৈদ্যুতিক বৈদ্যুতিন গ্রন্থ
  4. 4

    To assure pride and confidence in the electoral process

    প্রকাশিত 2002
    অন্যান্য লেখক: “…Carter, Jimmy, 1924-…”
    An electronic book accessible through the World Wide Web; click to view
    বৈদ্যুতিক বৈদ্যুতিন গ্রন্থ
  5. 5

    Peaceful resistance building a Palestinian university under occupation / অনুযায়ী Baramki, Gabi

    প্রকাশিত 2010
    অন্যান্য লেখক: “…Carter, Jimmy, 1924-…”
    An electronic book accessible through the World Wide Web; click to view
    বৈদ্যুতিক বৈদ্যুতিন গ্রন্থ